ভাসানচরের ভাসানী বাংলার গণমানুষের নেতা

মুহাম্মদ নিযামুদ্দীন    ০৩:০৩ পিএম, ২০১৯-১২-১২    501


ভাসানচরের ভাসানী বাংলার গণমানুষের নেতা

ছবির মানুষটিও ছিলেন একজন কবি– মাঠের কবি, ময়দানের কবি, মানুষের কবি, সংগ্রাম ও স্বাধীনতার কবি। যিনি মানুষ ও মৃত্তিকার কথা বলতেন, সত্য ও স্বাধীনতার সপক্ষে কথা বলতেন, তিনি কবি নয়তো কি? শুধু কবিই ছিলেন না, ছিলেন কবিদেরও কবি। তাঁর কবিতা কোনো কাগজে ছাপানো হতোনা, কিন্তু ছাপ রাখতো মানুষের কলবে ও করোটিতে ; মানুষ আগুনের মতো উদ্দীপিত হতো। বিখ্যাত টাইমস পত্রিকা তো একবার তাঁকে নিয়ে একটি প্রচ্ছদ করেছিলো এবং উল্লেখ করেছিলো ‘প্রফেট অব ফায়ার’ বলে। তিনি আর কেউ নন, মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী। তিনি কৃষক শ্রমিক মজদুর তথা মেহনতী মানুষের কথা বলতেন এবং জীবন-যাপনও করতেন তাদের মতো সাধারণ ও সাদামাটা। কিন্তু মানুষের অধিকারের প্রশ্ন যখন আসতো, তিনি বল্লমের মতো গর্জে উঠতেন। কবি শামসুর রাহমান সেটা সুন্দর ও সুনিপুণ ভাষায় তুলে ধরেছেন তাঁর বিখ্যাত 'সফেদ পাঞ্জাবি' কবিতায়। তিনি লিখেছেন –

শিল্পী কবি, দেশী কি বিদেশী সাংবাদিক
খদ্দের, শ্রমিক, ছাত্র, বুদ্ধিজীবী, সমাজসেবিকা,
নিপুণ ক্যামেরাম্যান, অধ্যাপক, গোয়েন্দা, কেরানি,
সবাই এলেন ছুটে পল্টনের মাঠে, শুনবেন
দুর্গত এলাকা প্রত্যাগত বৃদ্ধ মৌলানা ভাসানী
কী বলেন। রৌদ্রালোকে দাঁড়ালেন তিনি, দৃঢ়, ঋজু,
যেন মহাপ্লাবনের পরে নূহের গভীর মুখ
সহযাত্রীদের মাঝে ভেসে ওঠে, কাশফুল-দাড়ি
উত্তুরে হাওয়ায় ওড়ে।বুক তাঁর বিচূর্ণিত দক্ষিণ বাংলার
শবাকীর্ণ হু-হু উপকূল, চক্ষুদ্বয় সংহারের
দৃশ্যবলিময়, শোনালেন কিছু কথা, যেন নেতা
নন, অলৌকিক স্টাফ রিপোর্টার।
...................
বল্লমের মতো ঝলসে ওঠে তাঁর হাত বারবার
অতি দ্রুত স্ফীত হয়, স্ফীত হয়, মৌলানার সফেদ পাঞ্জাবি
যেন তিনি ধবধবে একটি পাঞ্জাবি দিয়ে সব
বিক্ষিপ্ত বেআব্রু লাশ কী ব্যাকুল ঢেকে দিতে চান।

আবদুল গাফফার চৌধুরী তাঁর 'আমাদের মিলিত সংগ্রাম মৌলানা ভাসানীর নাম' শীর্ষক কবিতায় লিখেছেন –

পাঁচকোটি মানুষের প্রাণের কালাম—
কন্ঠে শুনি তাঁর। হতবাক সবিস্ময়ে দেখি
জীবনে জীবনে একী
মিলিত প্রাণের গতি ; কলকণ্ঠে আকাশ মুখর
বজ্রে আর ঝড়ে যেন শুনি স্বচ্ছস্বর
মুখের ভাষায় শুনি নাম।
মৌলানা ভাসানীর নাম।।

গণমানুষের কবি দিলওয়ার 'নাম তাঁর' কবিতায় লিখেছেন —

নাম তাঁর মওলানা ভাসানী,
কাম তাঁর : বর্বরে শাসানী।
তাঁর নামে পেকে ওঠে ধান্য,
তার তেজ সূর্যেরও মান্য।
.......
তাঁর প্রীতি নিয়ে জ্বলে সূর্য,
জনতার বুকে বাজে তূর্য।
শক্তির ফেরাউন তড়্ পায়,
ঘরহারা-জীবনেরা ঘর পায়।

কবি আবুবকর সিদ্দিকের কবিতায়ও উঠে এসেছে এই সংগ্রামী সিংহের কথা। কবিতাটি লেখার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এক স্মৃতিচারণায় তিনি লিখেছেন – "৩০ শে এপ্রিল কামাল লোহানীর ক্রান্তি গোষ্ঠীর সংগে ঢাকা থেকে কিছু দূরে শহীদ আসাদের গ্রাম শিবপুরে যাই বাংলাদেশ কৃষকসমিতির পূর্বাঞ্চল সন্মেলনে যোগ দিতে। সামনে জনসমুদ্র। মঞ্চে বসে আছেন মওলানা ভাসানী।... মওলানার পেছনে ক্রান্তির শিল্পীদের সংগে মাথায় লাল পট্টি বেঁধে আমি, – আমার পেছনে কামাল লোহানী। সেই উত্তাল গণজোয়ারে উদ্বেলিত আমি ওখানে বসেই দ্রুত কলম চালিয়ে 'শিবপুরের ডাক' নামে একটি কবিতা লিখে ফেলি। মাথায় লাল পট্টি বাঁধা উদ্দীপিত কামাল লোহানী সেই মুহূর্তে মওলানা ভাসানী ও লাখো জনতার সামনে বজ্রকন্ঠে আবৃত্তি করতে থাকেন কবিতাটি।" ( শৈলি, ঈদ সংখ্যা ১৯৯৮ ; সম্পাদক–কায়সুল হোক, পৃ.- ৩৩৭)। কবিতাটির কিয়দংশ এরকম–

জনতার নেতা কমরেড ভাসানী!
আসাদের এই শিবপুর লাল সেলাম ঠোকে
তোমাকেই এই বেপরোয়া বাহাত্তরে।
আসাদের লাশ গর্জে ওঠে ঐ আবারো আরেকবার
বলে, – ক্ষমা নেই ভাই রক্তের বেনিয়াদের।
......
মিছিলের মুখে লক্ষ আসাদ
গর্জায় শোনো,–ভাসানী! ভাসানী! ভাসানী!

১৯৭১ সালের ১৩ জানুয়ারি মওলানা ভাসানীর ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তাঁর ওপর একটি বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করে দৈনিক পয়গাম। শিরোনাম ছিলো– 'আমি সেই দিন হব শান্ত'। সেই সংখ্যায় প্রকাশিত আবু সালেহ'র একটি ছড়ায়ও উঠে এসেছে মওলানার সংগ্রামী জীবনের ছবি। তিনি লিখেছেন –

ঘুম হয় না চোখে
ব্যাথায় ঝরে চোখের পানি
গরীব লোকের শোকে।
কেউ খাবে আর কেউ খাবে না
শূন্য মালার পাত
মহান নেতার একটি দাবী
এদের যোগাও ভাত।

বিশিষ্ট ছড়াকার সিরাজুল ফরিদ 'ভাসানী' শীর্ষক ছড়ায় মওলানার জিহাদি জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে লিখেছেন –

চোখে ভাসে ছবি তাঁর
ছবিখানা কবিতার
মজদুর জননেতা ভাসানীর,
সংগ্রামে হাতিয়ার
আঁধারের বাতি আর
নির্ভয় প্রতিরোধে শাসানির।

জনপ্রিয় ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন এই জননেতার সংগ্রামী জীবনের ছবি আঁকতে গিয়ে 'মজলুম জননেতা' শীর্ষক ছড়ায় লিখেছেন –

শোষকের প্রলোভন, কারাগার, শাসানী
উপেক্ষা করেছেন মওলানা ভাসানী।
শোষিতের কল্যাণে ছিল না তো চোখে ঘুম
নির্ভয়ে বলেছেন –'আসসালামালেকুম।'

মওলানা পিন্ডির প্রভুত্বের বিরুদ্ধে যেমন প্রতিবাদ- প্রতিরোধে ফেটে পড়েছিলেন, তেমনি দিল্লির দাসত্বের বিরুদ্ধেও দ্রোহের দাবানলে জ্বলে উঠেছিলেন। ভারতও ভয় করতো ভাসানীকে। সেজন্য মুক্তিযুদ্ধের সময় ভাসানীকে অন্তরীণ করে রেখেছিলো ভারত সরকার। প্রখ্যাত সাহিত্যিক-ছড়াকার অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর এক ছড়ায় লিখেছেন –

দিল্লীকে দেন শাসানি,
মহান নেতা ভাসানী
অন্তরে নেই দুঃখ লেশ
অপাংক্তেয় বাংলাদেশ।

মৃত্তিকা ও মানুষের কবি আল মাহমুদ মজলুম জননেতা সম্পর্কে লিখবেন না, তা কি হয়? 'মওলানা ভাসানীর স্মৃতি' শীর্ষক এক কবিতায় কত চমৎকারভাবেই না তিনি লিখেছেন –

মওলানার টুপিওয়ালা উঁচু মাথাটি যেন
একটি হারিয়ে যাওয়া পর্বতের স্মৃতি।
আমি এই পর্বতের পাশে মাঝে মধ্যে যেতাম

স্নিগ্ধ, যেন নিজের মধ্যে সমাহিত এক বাতাসের ফুঁৎকার।
বলতেন, কবিতা দিয়ে কি হবে? আগে চাই স্বাধীনতা
তারপর ভাতকাপড়।
......
আমার খাতাটি খোলার আগেই তিনি ঘুমিয়ে পড়তেন।
যেন রহস্যময় দূরাগত ভাঙনের শব্দ তার নাক দিয়ে
উপচে পড়ছে।
আর এক ঘুমন্ত পর্বতের পাশে
আমার পান্ডুলিপির সমস্ত শব্দমালা ফরফর করে
ফড়িংয়ের মতো ওড়াওড়ি করলো।

সকলের ভালোবাসার মানুষ ভাসানীকে আমারও একবার সচক্ষে দেখার, তাঁর জ্বালাময়ী ভাষন শোনার সৌভাগ্য হয়েছিলো। তখন আমি ছোট। পাকিস্তান পিরিয়ড। মিঠাছরা প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ফোর কি ফাইবে পড়ি। মিঠাছরা হাই স্কুলও প্রাইমারীর পাশে। অভিন্ন বিশাল স্কুল মাঠ। সেই স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিলো জননেতা ভাসানীর জনসভা। কিন্তু স্কুল কতৃপক্ষ সেখানে জনসভা করার অনুমতি দেননি। তখন স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন আবু জাফর আহমদ সাঈদ। সম্ভবত তৎকালীন মুসলিম লীগ সরকারের রোষানলে পড়ার ভয়ে অনুমতি দেননি। তাই আয়োজকরা বাধ্য হয়ে মিঠাছরা বাজারের যেখানে গরুর হাট বসে, সেই বিশাল মাঠে জনসভার আয়োজন করে। নির্দিষ্ট দিনের নির্দিষ্ট সময়ে সেখানে আসেন মওলানা। তাঁর সাথে ছিলেন তৎকালীন বামপন্থী নেতা, পরবর্তীতে বিএনপির সাংসদ ওবায়দুল হক খন্দকার, লোক গীতিকার মোহাম্মদ শাহ বাঙ্গালী (সন্দ্বীপ) আরো অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। মিঠাছরা বাজারের বিশিষ্ট কাপড়- ব্যবসায়ী আমিনুল হক সওদাগরকেও (ডা. মনসুর ও দিলআফরোজের পিতা। দিলআফরোজ আমার সহপাঠী ছিলো) দেখেছি। অধ্যাপক মেজবাউল আলম ও ছাত্র ইউনিয়ন নেতা মাহবুব না থেকে পারেন না! তবে তাদের কথা এ মুহূর্তে আমার মনে পড়ছে না। প্রাইমারিতে পড়ায় আমাদের স্কুল আগে ভাগে ছুটি হয়ে গিয়েছিলো। তখন রাজনীতি কি অতকিছু বুঝতামনা। তবে মওলানার নাম মানুষের মুখে মুখে শুনে মুখস্ত হয়ে গিয়েছিলো। স্কুল ছুটির পর দেখি দলে দলে মানুষ মিঠাছরা বাজারের গরুর হাট যেখানে বসে, সেই মাঠের দিকে শ্লোগান দিয়ে দিয়ে যাচ্ছে। আমরা স্কুলের ছাত্ররাও কৌতুহলে ভিড়ে যাই মিছিলে। কয়েক মিনিটের মধ্যে পৌঁছে যাই মাঠে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চলে আসেন মওলানা। এই প্রথম দেখলাম সাধারণ লুঙ্গি, খদ্দেরের পাঞ্জাবি ও মাথায় বেতের টুপি পরা একজন জনপ্রিয় জননেতাকে। পান যে খান তাও বোঝা গেল তাঁর দাঁত ও ঠোঁট দেখে। মওলানাকে নিয়ে তাৎক্ষণিকভাবে একটি গান মুখে মুখে রচনা করেছিলেন মোহাম্মদ শাহ বাঙ্গালী এবং নিজেই গেয়েছিলেন। স্মৃতি যদি প্রতারণা না করে তুমুল তালি পাওয়া সেই গানটির কয়েকটি কলি ছিলো এরকম –

দেইক্যনি ভাই ফুইন্ননি
রেডিওর খবর ফুইন্ননি
দেশের হালচাল কিছু বুইঝ্ঝনি
বেতের টুপি লম্বা দাড়ি
দেশের অন্যতম মওলানা ভাসানী।

মোহাম্মদ শাহ বাঙ্গালী ছিলেন লোককবি বা গীতিকার। তাঁর প্রতিভা এমন ছিলো যে, তাৎক্ষণিকভাবে মুখে মুখে গান রচনা করতে পারতেন তিনি এবং নিজে গাইতেন। সত্তরের নির্বাচনের সময়ও মিঠাছরা স্কুল মাঠে তাঁকে দেখেছি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের প্রথম নির্বাচনী জনসভায় মুখে মুখে গান রচনা করে গাইতে। সেদিন সেই জনসভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন তুখোড় ছাত্র নেতা তোফায়েল আহমদ ও আবদুর রাজ্জাকও এসেছিলেন এবং বক্তৃতা করেছিলেন। মোহাম্মদ শাহ বাঙ্গালীর কন্ঠে স্বাধীকারের পক্ষে গান শুনে জনতার সে কি করতালি সেদিন! শুধু কি করতালি, ওয়ান মোর, ওয়ান মোর বলে চিৎকারও! রাজ্জাক, তোফায়েলও তাঁর গান শুনে তালি বাজিয়েছিলেন। জনতার অনুরোধে সেদিন দুবার গাইতে হয়েছিলো তাঁকে। যা বলছিলাম, মিঠাছরা বাজারের গরু হাট যেখানে বসে, সেই মাঠে বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা দেওয়ার পর মওলানা ওঠেন মঞ্চে। মাইকের স্পিকারের সামনে মুখ রেখে সেই যে শুরু করলেন বলতে, মনে হচ্ছিলো বজ্রপাত হচ্ছে। পাকিস্তানিদের শাসন শোষণ ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে কি জ্বালাময়ী ছিলো সেই ভাষণ, ভাষায় প্রকাশ করা যাবেনা। জলোচ্ছ্বাসের মতো সবকূল ভাসিয়ে, সবকিছু কাঁপিয়ে দিচ্ছিলো যেন। স্কুল কতৃপক্ষ যে তাঁকে স্কুল মাঠে জনসভা করতে দেয়নি, তার বিরুদ্ধেও বজ্রকন্ঠে বলেছিলেন তিনি। আমারা রাজনীতির অতসব না বুঝলেও, মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনেছিলাম তাঁর সেদিনের সেই সাহসী উচ্চারণ। সেদিনের সেই স্মৃতি কখনো ভোলার মতো নয়।

মওলানা সারা জীবন মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন ঠিকই, কিন্তু ক্ষমতার মসনদে বসার মোহ তাঁর মধ্যে বিন্দু মাত্র ছিলোনা। তিনি ছিলেন সংগ্রামের সত্যিকারের সিপাহসালার। হবেন না কেন, তিনি তো দুনিয়াখ্যাত দেওবন্দে অধ্যয়ন করেছিলেন এবং বৃটিশ বিরোধী আজাদী আন্দোলনের সিপাহসালার শে'খুল হিন্দ মাহমুদুল হাসানের (র.)-এর ছাত্র ও শিষ্য ছিলেন। উল্লেখ্য, 'সীমান্ত গান্ধী' খ্যাত খান আবদুল গাফফার খান, সৈয়দ হোসাইন আহমদ মাদানী (র.), বিপ্লবী মওলানা ওবায়দুল্লাহ সিন্ধী প্রমুখও ছিলেন শে'খুল হিন্দের ছাত্র ও শিষ্য। মওলানা ভাসানীকে নিয়ে আমি একটি ক্লেরিহিউ লিখেছিলাম বেশ কিছুকাল আগে। তাঁর ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সেটি উদ্বৃত করে তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধা নিবেদন করছি এবং সে সাথে লেখারও লাগাম টানছি –
মওলানা ভাসানী,
শোষককে দিতেন শাসানী।
জানতেন না আপোস
বলতেন বজ্রকন্ঠে– খামোশ।


সিভিসি/এনএইচ/

রিটেলেড নিউজ

বাংলাদেশে সবচেয়ে মজলুম গোষ্ঠী সাংবাদিকরাই

বাংলাদেশে সবচেয়ে মজলুম গোষ্ঠী সাংবাদিকরাই

বাবলু চৌধুরী

বাংলাদেশে শ্রমিক হিসেবে সবচেয়ে মজলুম গোষ্ঠী হল সাংবাদিকরা। তাদের কেবল বেতন সামান্য তাই নয় সাংবাদ... বিস্তারিত

কানাডায় নারীর হাইমেন সার্জারি এখনও বৈধ কেন?

কানাডায় নারীর হাইমেন সার্জারি এখনও বৈধ কেন?

বাবলু চৌধুরী

আমরা এখন ২০২২ সালের সময়ের জীবন যাপন করছি। এমন সময়ে যদি শোনেন ভার্জিনিটি একটি পণ্য আপনার সামর্থ্য থ... বিস্তারিত

বিশ্বাস ও সম্মান গাঁথা থাকলে সব ভালোবাসাই প্রেমের কাব্য

বিশ্বাস ও সম্মান গাঁথা থাকলে সব ভালোবাসাই প্রেমের কাব্য

বাবলু চৌধুরী

ইতিহাসে ভালোবাসার নানা গল্প। গল্প নিয়ে মহাকাণ্ড। কেউ বলেন ১৪ ফেব্রুয়ারি দিনে রোমান দেব-দেবীর রান... বিস্তারিত

ওরা ধর্ষক, আমরা দর্শক: বিকল রাষ্ট্রযন্ত্রের ‘কুম্ভকর্ণের সুখনিদ্রা’ কখন ভাঙবে?

ওরা ধর্ষক, আমরা দর্শক: বিকল রাষ্ট্রযন্ত্রের ‘কুম্ভকর্ণের সুখনিদ্রা’ কখন ভাঙবে?

বাবলু চৌধুরী

ডিসকভারি চ্যানেলে বাঘ যখন তার হিংস্র থাবায় শিকারীকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে তাকে ভক্ষণ করে তখন আমরা শ... বিস্তারিত

শেখ হাসিনার হাতে পিতার পতাকা

শেখ হাসিনার হাতে পিতার পতাকা

তোফায়েল আহমেদ

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর আম্রকাননে বাংলার স্বাধীনতার লাল সূর্য অস্তমিত হয়েছিল। মওলানা আবদুল হাম... বিস্তারিত

বিষ্ফোরণে নিহত আবুল কাশেমের পরিবারের কী হবে?

বিষ্ফোরণে নিহত আবুল কাশেমের পরিবারের কী হবে?

মুহাম্মদ নাজমুল হাসান

যৌবনের পুরো সময়টা কাটিয়েছিলেন প্রবাসে। সুখ নামক সোনার হরিণ ধরা হয়নি ওমানের তপ্ত রোধে ১৮ বছরের বেশ... বিস্তারিত

সর্বশেষ

তপসিলের পর তেজগাঁও কার্যালয়ে বসবেন শেখ হাসিনা

তপসিলের পর তেজগাঁও কার্যালয়ে বসবেন শেখ হাসিনা

bcv24 ডেস্ক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপসিল ঘোষণার পর থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য আলাদা কার্য... বিস্তারিত

১২৪ টাকায়ও রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে ব্যাংক

১২৪ টাকায়ও রেমিট্যান্সের ডলার কিনছে ব্যাংক

bcv24 ডেস্ক

এক বছর আগে ঘোষিত দরের চেয়ে ১-২ টাকা বেশি দামে রেমিট্যান্সের ডলার কেনায় ছয়টি ব্যাংকের বিরুদ্ধে শাস্... বিস্তারিত

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৯৫

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৮ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৮৯৫

bcv24 ডেস্ক

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৮ জন... বিস্তারিত

চোখের ইশারায় কাজ করবে কম্পিউটার!

চোখের ইশারায় কাজ করবে কম্পিউটার!

bcv24 ডেস্ক

চোখের ইশারায় খুলে যাবে অ্যাপ, আঙুলে ছুঁয়ে সরাতে হবে স্ক্রিন। মাথা নাড়ালেই হবে অনেক কাজ। প্রযু... বিস্তারিত